বিদ্যুৎ ভৌমিক
রবিঠাকুর ও সব দিনের রোদ্দুর
কিছু একটা স্বপ্ন দেখার পর ছদ্মবেশ নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন
আমার এতোকালের রবীন্দ্রনাথ ! ঈশ্বর যে ভাবে স্থির চোখে
তাকিয়ে থাকেন, তিনি অতি প্রাচীন ইঙ্গিতে আমাকে বোঝান
ছন্দমিলের অঙ্ক !
এসব স্বপ্ন প্রায় প্রতিদিনই দেখতে হয় ;
শ্রাবণের ধারার মতো কিম্বা আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে "— এসব
আমাকে অহর্নিশ হৃদ পোশাকের অতলান্তে নাড়ায়-চাড়ায় ,
দিনাবসানে জ্যোৎস্না ছড়ায় অন্তর্গত লয়-প্রলয়ে
এই ভাবেই চলছে সময়
চলেছে অদৃশ্যে মনে-মনে কথা
অথচ রবিঠাকুর ; কবিতার নির্জনতা শুধুই কি তুমি নেবে
একক ইচ্ছাকৃত !!
ধ্রুপদী কবিতাপট
নতুন দরজায় তালা না দিলে খুব একটা স্তব্ধতার কথা কে-বলবে, -
ঘুম-ঘুম অযান্ত্রিক মন লুকিয়ে পড়েছে কোন এক কারণে ; সেটা
এই হাত থেকে খসে পড়ে হৃদয়তান্ত্রিক মহা-সমুদ্রে
অতলান্তে রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে একটা কলঙ্কিত কঙ্কাল
স্তব্ধ অথচ ভেতর শুদ্ধু নগ্ন-নগ্ন ব্যঞ্জনা , — কুপ্রভাবে রুষ্ট হতেই
ভেতর থেকে হাজারটা চোখ মন কামড়ে বলে উঠেছিল ;
কবিতারা কিছুদিন ধরে ভা-লো নেই !
হঠাৎ কিভাবে আকাশটা মথার মধ্যে ভেঙে পড়ল
কী যেন এক শব্দ শুনে সেই দরজায় তালা ভাঙলাম ! এমনি
নতুন দরজায় তালা না দিলে খুব একটা স্তব্ধতার কথা কে-বলবে, -
ঘুম-ঘুম অযান্ত্রিক মন লুকিয়ে পড়েছে কোন এক কারণে ; সেটা
এই হাত থেকে খসে পড়ে হৃদয়তান্ত্রিক মহা-সমুদ্রে
অতলান্তে রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে একটা কলঙ্কিত কঙ্কাল
স্তব্ধ অথচ ভেতর শুদ্ধু নগ্ন-নগ্ন ব্যঞ্জনা , — কুপ্রভাবে রুষ্ট হতেই
ভেতর থেকে হাজারটা চোখ মন কামড়ে বলে উঠেছিল ;
কবিতারা কিছুদিন ধরে ভা-লো নেই !
হঠাৎ কিভাবে আকাশটা মথার মধ্যে ভেঙে পড়ল
কী যেন এক শব্দ শুনে সেই দরজায় তালা ভাঙলাম ! এমনি
মায়া ঘড়ি
সন্ধ্যা ছটায়
এখানে চোখ উদ্বাস্তু ; থৈ-থৈ অঢেল জ্যোৎস্না
খেয়ালী দৃশ্যের সীমাহীন প্রদর্শনী
লাইফলাইন বাঁচিয়ে ওই ছায়াপথ , তারপর খাদ্য-পানিয়
কথা হয় কবিতায়
স্বপ্নে দেখা নির্মিত নির্ভরতার সীমারেখা
অথবা কেমন আছো ; ব'লে প্রশ্ন করে কয়েক সেকেন্ড একমনে
মায়াঘড়ির শব্দ শোনা — হায় এ যে যতিচিহ্ন নিবিড় কালিমা
কিম্বা অদেখা সংখ্যাগুলোর ভাসান
নয়তো একাকী নির্জন ! !
No comments:
Post a Comment